সরকার কেজিতে ৬ টাকা দাম বাড়াতেই চিনির বাজারের কৃত্রিম সংকট কেটেছে। স্বাভাবিক হয়েছে চিনির দাম। বাজারে এখন খোলা চিনি প্রতি কেজি ৯০ টাকায় আর প্যাকেটের চিনি বিক্রি হচ্ছে ৯৫ টাকায়।
দাম মনমতো না হওয়ায় বাজারে তৈরি করা হয়েছিল চিনির কৃত্রিম সংকট। অবশেষে ১৫ দিনের মাথায় হার মানে সরকার, কেজিতে দাম বাড়ানো হয় ৬ টাকা। এতে চিনির সরবরাহ স্বাভাবিক হয়েছে।
তবে সুফল ক্রেতা পায়নি, মুনাফা গেছে বিক্রেতার হাতে।
তবে বেশি বিক্রি হচ্ছে প্যাকেটর সাদা চিনি। যার দাম ৯৫ টাকা কেজি। আর সরবরাহ কম থাকায় দেশি লাল চিনির জন্য গুনতে হচ্ছে ১১০ টাকা কেজিতে। পাম অয়েলও কেনা যাচ্ছে ১২৫ টাকা লিটারে। কিছুটা বেড়েছে মাছের দাম।
পাম অয়েলের দাম ১৩৩ টাকা থেকে কমিয়ে ১২৫ টাকা বেঁধে দিয়েছে সরকার। তবে এই তেল আগে থেকেই ১২৫ টাকার কমেই বিক্রি হচ্ছিল। আর সয়াবিনের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমানো হলেও কিনতে হচ্ছে আগের দামে।
বেড়েছে আটা-ময়দার দামও। ২ কেজির প্যাকেটের আটা ১২৫ আর ময়দা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। এ অবস্থায় নাভিশ্বাস উঠেছে ক্রেতাদের। আর যথারীতি বাজার নিয়ন্ত্রণে অভিযানের কথাই বলছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আর ধরা ও বেচাকেনায় নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাজারে দেখা মেলেনি ইলিশের। কিছুটা বেড়েছে অন্যান্য মাছের দামও।
#তমহ/বিবি/০৭-১০-২০২২
Comments (Total 0)