শিশুখাদ্যের দামও চড়া...
অস্থির হয়ে উঠেছে শিশুখাদ্যের বাজারও। দেড় মাসের ব্যবধানে গুড়ো দুধের দাম বেড়েছে কেজিতে এক থেকে দেড়শ টাকা পর্যন্ত। বাড়তি দামের জন্য ডলারের উচ্চ মূল্য আর বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলোর কারসাজিকে দুষছেন বিক্রেতারা। তবে কেউ কারসাজি করলে আইনের আওতায় আনার হুঁশিয়ারি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের।
চাল, ডাল কিংবা নিত্য ব্যবহার্য প্রায় সব পণ্যেরই লাগামছাড়া দাম বৃদ্ধিতে ভোগান্তিতে ভোক্তারা। এই মূল্যস্ফীতির প্রভাব পড়েছে শিশুখাদ্যেও ।
বাজারে এক দেড় মাস আগে শিশুদের ১ কেজি ৮০০ গ্রামের ল্যাকটোজেন দুধ বিক্রি হতো ২ হাজার ৬০০ টাকায়। সেটি এখন কিনতে হচ্ছে ২ হাজার ৮০০ টাকায়। ৪৫০ টাকা থেকে দাম বেড়ে ৪০০ গ্রামের টিনের জার বিক্রি হচ্ছে ৫২০ টাকায়।
আমদানি করা এসব শিশু খাদ্যের বাজার স্বাভাবিক রাখতে তদারকি জোরদারের কথা বলছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
কেবল শিশু খাদ্যই নয়, খাবার তৈরির জন্য বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাধারণ দুধের দামও বাড়তি।
এদিকে, রাজধানীর বাজারে কিছুটা কমেছে ডিম ও মুরগির দাম। ডজনে ২০ টাকা কমে ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১২৫ টাকায়। আর ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজির দাম নেয়া হচ্ছে ১৮০ টাকা।
বিক্রেতারা জানান, সোনালি মুরগি বিক্রি করছেন কেজিতে ৩০০ টাকা দরে। তবে, মাছের দাম এখনও বাড়তি। তেলাপিয়া মাছের কেজি ২০০, আর পাঙ্গাস বেচাকেনা হচ্ছে ১৭০ টাকায়। কাঁচামরিচের দাম কমে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে এখনো চড়া চাল ও সয়াবিন তেলের দাম।
দাম নিয়ন্ত্রণে কাজে আসছে না সরকারি কোনো ব্যবস্থাই। গত সপ্তাহের চেয়ে দাম বেড়েছে সব ধরনের সবজির। পরিবহন খরচ বাড়ার কারণে সব কিছুর দাম বাড়তি, দাবি ব্যবসায়ীদের।
#তমহ/বিবি/২৭ ০৮ ২০২২
Share with others:
Recent Posts
Recently published articles!
-
শেয়ারবাজার ডেস্ক, বিবি
-
ব্যবসা ডেস্ক, বিবি
-
শেয়ারবাজার ডেস্ক, বিবি
-
ভূমি ডেস্ক, বিবি
-
প্রবাস ডেস্ক, বিবি